বিবিপি নিউজ,অভিরূপ চক্রবর্তী,হাবড়া: হাবরার ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে জেলাশাসক হাবড়া হাসপাতাল সুপার প্রাক্তন পুরপ্রধান স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকদের নিয়ে জরুরি মিটিং করলেন হাবড়ার বিধায়ক তথা খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। আজ দুপুরে হাবরা স্টেট জেনারেল হাসপাতালে চলে আসেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। প্রায় আধঘন্টা ধরে জেলাশাসক হাবরা প্রাক্তন চেয়ারম্যান নিলিমেশ দাস সুপারসহ সকলকে নিয়ে বৈঠক করেন। বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান এই পরিস্থিতি থেকে সাত দিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতি হবে এবং এক্ষেত্রে নাগরিক সচেতনতার অভাব আছে বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান বাড়িতে ডাবের খোলার মধ্যে এখনো বৃস্টির জল জমছে।
এছাড়া পৌরসভার বিভিন্ন কর্মীরা যখন বাড়িতে বাড়িতে পরিষ্কার এর ব্যাপারে সচেতন ও তার ব্যাপারে যাচ্ছে তখনও তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছেন না নাগরিকরা। কিন্তু সবার আগে তাদের সচেতন হতে হবে। এছাড়া বাকি যেগুলো যা করার ক্যাম্প করা হয়েছে হাসপাতাল চত্বরে অতিরিক্ত চিকিৎসক নার্স ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এখন হাবড়া পৌরসভা প্রশাসক এর আন্ডারে তবুও যারা প্রাক্তন কাউন্সিলর তাদেরকে সবাইকে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নেমে পড়তে অনুরোধ করা হয়েছে । এছাড়াও মন্ত্রী প্রত্যেকদিন হাবরায় আসবেন এবং পরিস্থিতি নিয়ে নজর রাখবেন বলে তিনি জানান।
পাশাপাশি তিনি আক্ষেপ করে বলেন এ বছর লোকসভা ভোট থাকায় আগের বছরের মতো আগে থেকে ডেঙ্গু মোকাবেলায় করা যায়নি। গত বছর জানুয়ারি মাস থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিলো । যার ফলে ডেঙ্গু এমন ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারেনি । কিন্তু এ বছর মাত্র এক মাস আগে থেকে তারা কাজে নেমেছে। ইলেকশন কমিশনের অনেক নির্দেশিকা থাকে সে নির্দেশ মেনে তাদের কাজ করতে হয়। তিনি জানান এই মুহূর্তে হাসপাতলে ভর্তি ৩১ জনের রক্তে ডেঙ্গুর জীবাণু পাওয়া
এছাড়া পৌরসভার বিভিন্ন কর্মীরা যখন বাড়িতে বাড়িতে পরিষ্কার এর ব্যাপারে সচেতন ও তার ব্যাপারে যাচ্ছে তখনও তাদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করছেন না নাগরিকরা। কিন্তু সবার আগে তাদের সচেতন হতে হবে। এছাড়া বাকি যেগুলো যা করার ক্যাম্প করা হয়েছে হাসপাতাল চত্বরে অতিরিক্ত চিকিৎসক নার্স ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও এখন হাবড়া পৌরসভা প্রশাসক এর আন্ডারে তবুও যারা প্রাক্তন কাউন্সিলর তাদেরকে সবাইকে যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে এই পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য নেমে পড়তে অনুরোধ করা হয়েছে । এছাড়াও মন্ত্রী প্রত্যেকদিন হাবরায় আসবেন এবং পরিস্থিতি নিয়ে নজর রাখবেন বলে তিনি জানান।
পাশাপাশি তিনি আক্ষেপ করে বলেন এ বছর লোকসভা ভোট থাকায় আগের বছরের মতো আগে থেকে ডেঙ্গু মোকাবেলায় করা যায়নি। গত বছর জানুয়ারি মাস থেকে এই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিলো । যার ফলে ডেঙ্গু এমন ভয়াবহ আকার ধারণ করতে পারেনি । কিন্তু এ বছর মাত্র এক মাস আগে থেকে তারা কাজে নেমেছে। ইলেকশন কমিশনের অনেক নির্দেশিকা থাকে সে নির্দেশ মেনে তাদের কাজ করতে হয়। তিনি জানান এই মুহূর্তে হাসপাতলে ভর্তি ৩১ জনের রক্তে ডেঙ্গুর জীবাণু পাওয়া