বিবিপি নিউজ নেটওয়ার্ক: মানুষের জগৎ এখন দুটো। একটা বাস্তব, আরেকটা ভার্চ্যুয়াল। এই লগইন করলেন তো আপনি ভার্চ্যুয়াল জগতে চলে গেলেন, মোবাইল ডেটা অফ তো আপনি আবার পৃথিবীতে।
ইন্টারনেট বিশ্বে এখন চলছে ফেসঅ্যাপের জ্বর। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত একটা অ্যাপের কারসাজি। ওই অ্যাপের মাধ্যমে নিজের ছবিকে পরিবর্তন করে বুড়ো বয়সের ছবি বানিয়ে তা ফেসবুকে পোস্ট করাকে ‘ফেসঅ্যাপ চ্যালেঞ্জ’ বলা হচ্ছে। সেই স্রোতে গা ভাসিয়ে অনেকেই ফেসঅ্যাপ চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন। আর ভাইরালের যুগে এই চ্যালেঞ্জ ফেসবুকে এত ভাইরাল হয়েছে যে সেখানে লগইন করার পর মনে হবে, হঠাৎ করেই বদলে গেছে ফেসবুকের জগৎ। এক রাতে রাতারাতি সবাই বৃদ্ধ হয়ে গেছেন।
ফিল্টারটি ভাইরাল হওয়ার কারণ সম্পর্কে প্রযুক্তিবিষয়ক বিভিন্ন সাইটে বলা হচ্ছে, এটি অনেকটাই বাস্তবসম্মত ছবি তৈরি করতে পারছে এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এটি চ্যালেঞ্জ আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। যা হোক, এই অ্যাপ নিয়ে সমালোচনাও কম নেই। এসব নাকি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দা। কিন্তু সবকিছুকে পেছনে ফেলে এই অ্যাপের জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে হু হু করে।
এই অ্যাপের কল্যাণে ১৮ বছর পর নিজের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়েছেন চীনের যুবক শাই ইউ ওয়েফেং (২১)। মাত্র তিন বছর বয়সে তাঁকে অপহরণ করা হয়েছিল। পুলিশ ফেসঅ্যাপ ব্যবহার করে সেই ছোট্ট শাই আর ২১ বছর বয়সী তরুণ শাইয়ের চেহারা মিলিয়েছেন। তারপর তাঁর ছবি মর্ফ করে পোস্ট করে পুলিশ। আর তা দেখে এক পরিবার দাবি করে, শাই-ই তাদের হারিয়ে যাওয়া সন্তান। ডিএনএ টেস্টেও তার প্রমাণ মেলে।
অবশেষে পরিবারের সঙ্গে মিলিত হন সেই তরুণ। যা হোক, ফেসঅ্যাপ নিয়ে অনেক আলাপ হলো। ফেসবুকে আপনার অনেক তরুণ বন্ধুর বুড়ো ছবি দেখেছেন।
ইন্টারনেট বিশ্বে এখন চলছে ফেসঅ্যাপের জ্বর। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাযুক্ত একটা অ্যাপের কারসাজি। ওই অ্যাপের মাধ্যমে নিজের ছবিকে পরিবর্তন করে বুড়ো বয়সের ছবি বানিয়ে তা ফেসবুকে পোস্ট করাকে ‘ফেসঅ্যাপ চ্যালেঞ্জ’ বলা হচ্ছে। সেই স্রোতে গা ভাসিয়ে অনেকেই ফেসঅ্যাপ চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন। আর ভাইরালের যুগে এই চ্যালেঞ্জ ফেসবুকে এত ভাইরাল হয়েছে যে সেখানে লগইন করার পর মনে হবে, হঠাৎ করেই বদলে গেছে ফেসবুকের জগৎ। এক রাতে রাতারাতি সবাই বৃদ্ধ হয়ে গেছেন।
ফিল্টারটি ভাইরাল হওয়ার কারণ সম্পর্কে প্রযুক্তিবিষয়ক বিভিন্ন সাইটে বলা হচ্ছে, এটি অনেকটাই বাস্তবসম্মত ছবি তৈরি করতে পারছে এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এটি চ্যালেঞ্জ আকারে ছড়িয়ে পড়ছে। যা হোক, এই অ্যাপ নিয়ে সমালোচনাও কম নেই। এসব নাকি ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দা। কিন্তু সবকিছুকে পেছনে ফেলে এই অ্যাপের জনপ্রিয়তা বেড়ে চলেছে হু হু করে।
এই অ্যাপের কল্যাণে ১৮ বছর পর নিজের পরিবারের সঙ্গে মিলিত হয়েছেন চীনের যুবক শাই ইউ ওয়েফেং (২১)। মাত্র তিন বছর বয়সে তাঁকে অপহরণ করা হয়েছিল। পুলিশ ফেসঅ্যাপ ব্যবহার করে সেই ছোট্ট শাই আর ২১ বছর বয়সী তরুণ শাইয়ের চেহারা মিলিয়েছেন। তারপর তাঁর ছবি মর্ফ করে পোস্ট করে পুলিশ। আর তা দেখে এক পরিবার দাবি করে, শাই-ই তাদের হারিয়ে যাওয়া সন্তান। ডিএনএ টেস্টেও তার প্রমাণ মেলে।
অবশেষে পরিবারের সঙ্গে মিলিত হন সেই তরুণ। যা হোক, ফেসঅ্যাপ নিয়ে অনেক আলাপ হলো। ফেসবুকে আপনার অনেক তরুণ বন্ধুর বুড়ো ছবি দেখেছেন।