বিবিপি নিউজ,অভিরূপ চক্রবর্তী, হাবড়া: ২০১৭ পরে এবার ২০১৯ একইরকম অজানা জ্বর আতঙ্কে ভুগছে কাঁপছে হাবড়াবাসী। হাবড়া রাজ্য সাধারন হাসপাতালে বেশকিছু ডেঙ্গু রোগী ও চিকিৎসাধীন। ১৩০ বেডের হাসপাতাল এ বর্তমানে রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩০০। এর মধ্যে অধিকাংশই জ্বরে আক্রান্ত বলে হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে। হাসপাতাল সুপার শঙ্কর ঘোষ জানান এ পর্যন্ত মোট 29 জন পুরুষ এবং মহিলা ডেঙ্গুর লক্ষণ নিয়ে ভর্তি আছেন। এছাড়াও আরও অজানা জ্বরে ভর্তি আছেন আরো অনেকে।
রোগীদের অভিযোগ এই ভয়ঙ্কর অবস্থার মধ্যে বেডে কখনো দুজন কখনো তিনজন করে তাদের থাকতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে বেশ ভয়াবহ অবস্থা হাবরা স্টেট জেনারেল হাসপাতালের। হাবরা পুরসভা বর্তমানে প্রশাসক এর নজরদারিতে চলছে। তবুও প্রাক্তন জনসাস্থ আধিকারিক সি আই সি মেম্বার এবং বেশ কিছু প্রাক্তন কাউন্সিলর নিয়ে মানুষের সহায়তায় একটি সহায়তা কেন্দ্র খোলা হয়েছে আজ। আতংক বাড়িয়ে গতকালই বারাসাত হাসপাতালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অশোকনগর মোহনপুর বসিন্দা গৃহবধূ রীতা বালা(৪৮) ও ৫৪ বছর বয়সী শঙ্কর সরকার যার বাড়ি কুমড়া কাশি পুর এলাকায়। দুজনের মৃত্যুতে ফের দুবছর আগের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যদিও এই দুজনের সার্টিফিকেট ডেঙ্গুর কথা লেখা নেই । তবুও সব মিলিয়ে ডেঙ্গু আতঙ্কে ভুগছে হাবরার সাধারণ মানুষ। যেন ডেঙ্গু আর অজানা জ্বরের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে হাবরা হাসপাতাল। অতিরিক্ত ৪ চিকিৎসক এবং কয়েকজন নার্স নিয়োগ করে সবাইকে সুস্থ করার চেষ্ঠা করছে স্বাস্থ্যে দপ্তর। রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা তবুও অজানা আতঙ্কে কাঁপছে হাবরাবাসীরা।
রোগীদের অভিযোগ এই ভয়ঙ্কর অবস্থার মধ্যে বেডে কখনো দুজন কখনো তিনজন করে তাদের থাকতে হচ্ছে। সব মিলিয়ে বেশ ভয়াবহ অবস্থা হাবরা স্টেট জেনারেল হাসপাতালের। হাবরা পুরসভা বর্তমানে প্রশাসক এর নজরদারিতে চলছে। তবুও প্রাক্তন জনসাস্থ আধিকারিক সি আই সি মেম্বার এবং বেশ কিছু প্রাক্তন কাউন্সিলর নিয়ে মানুষের সহায়তায় একটি সহায়তা কেন্দ্র খোলা হয়েছে আজ। আতংক বাড়িয়ে গতকালই বারাসাত হাসপাতালে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। অশোকনগর মোহনপুর বসিন্দা গৃহবধূ রীতা বালা(৪৮) ও ৫৪ বছর বয়সী শঙ্কর সরকার যার বাড়ি কুমড়া কাশি পুর এলাকায়। দুজনের মৃত্যুতে ফের দুবছর আগের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। যদিও এই দুজনের সার্টিফিকেট ডেঙ্গুর কথা লেখা নেই । তবুও সব মিলিয়ে ডেঙ্গু আতঙ্কে ভুগছে হাবরার সাধারণ মানুষ। যেন ডেঙ্গু আর অজানা জ্বরের আঁতুড়ঘর হয়ে উঠেছে হাবরা হাসপাতাল। অতিরিক্ত ৪ চিকিৎসক এবং কয়েকজন নার্স নিয়োগ করে সবাইকে সুস্থ করার চেষ্ঠা করছে স্বাস্থ্যে দপ্তর। রয়েছে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা তবুও অজানা আতঙ্কে কাঁপছে হাবরাবাসীরা।