বিবিপি নিউজ: সবে বিদেশ থেকে জন্মভূমিতে ফিরেছেন। কিন্তু করোনা-ই কাল যেতে পারেনি নিজের বাড়িতে। এরপরেই মানসিক অবসাদে পড়েন বছর ৩৫ -এর ওই যুবক। এরপরেই হাসপাতালের বারান্দা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করলেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবারই অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ফিরেছিলেন ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবক। করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে দেশে পৌঁছেই দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে যান তিনি। চিকিৎসকেরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করছিলেন ওই যুবককে। তবে সংক্রমণ নিশ্চিত হয়নি। তাঁর নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনো রিপোর্ট মেলেনি। এরপরেই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। সফদরজং হাসপাতালের সাত তলায় সুপার স্পেশ্যালিটি ব্লকে ভর্তি করা হয়েছিল ওই যুবককে। ভর্তি হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হন তিনি।
মৃত ওই যুবক পঞ্জাবের শহিদ ভগৎ সিং নগরের বাসিন্দা। গত ১ বছর ধরে সিডনিতে বসবাস করছিলেন তিনি। বুধবার এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে দিল্লি পৌঁছন তিনি। বিমানবন্দরে তাঁর মাথা যন্ত্রণা করছে বলে নোডাল অফিসারকে জানান। সেখান থেকে তাঁকে রাত ৯টা নাগাদ সফদরজং হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবারই অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে ফিরেছিলেন ৩৫ বছর বয়সী ওই যুবক। করোনাভাইরাস আক্রান্ত সন্দেহে দেশে পৌঁছেই দিল্লির সফদরজং হাসপাতালে যান তিনি। চিকিৎসকেরা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বলে সন্দেহ করছিলেন ওই যুবককে। তবে সংক্রমণ নিশ্চিত হয়নি। তাঁর নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। এখনো রিপোর্ট মেলেনি। এরপরেই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ে। সফদরজং হাসপাতালের সাত তলায় সুপার স্পেশ্যালিটি ব্লকে ভর্তি করা হয়েছিল ওই যুবককে। ভর্তি হওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে আত্মঘাতী হন তিনি।
মৃত ওই যুবক পঞ্জাবের শহিদ ভগৎ সিং নগরের বাসিন্দা। গত ১ বছর ধরে সিডনিতে বসবাস করছিলেন তিনি। বুধবার এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে দিল্লি পৌঁছন তিনি। বিমানবন্দরে তাঁর মাথা যন্ত্রণা করছে বলে নোডাল অফিসারকে জানান। সেখান থেকে তাঁকে রাত ৯টা নাগাদ সফদরজং হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।