বিবিপি নিউজ: করোনা ভাইরাসের করাল গ্রাসে জর্জরিত গোটা বিশ্ব। ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে একের পর এক লকডাউনের পথ বেছে নিচ্ছেন। এখনও পর্যন্ত গোটা বিশ্বে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৯ লক্ষ ৬২ হাজার ৬৯০ জন। এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৪৯ হাজার ১৮৫ জনের। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২ লক্ষ ৩ হাজার ২৪৭ জন। এমন পরিস্থিতিতে ধুঁকছে অর্থনীতি। মন্দার ভাঁজ আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে। এমত অবস্থায় শঙ্কা রয়েছে খাদ্য সঙ্কটের।
এদিন রাষ্ট্রসংঘের এক বৈঠকের পর ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজ়েশনের (FAO) ডিরেক্টর জেনেরাল কিউ ডোঙ্গিও, WHO-র ডিরেক্টর জেনেরাল টেডরস অ্যাডানম ও WTO-র ডিরেক্টর জেনেরাল রবার্তো অ্যাজ়েভেডো জানান, বর্তমানে ভয়াবহ দিকে এগোচ্ছে বিশ্বের পরিস্থিতি। অধিকাংশ দেশ লকডাউনের পথে হাঁটছে। এই অবস্থায় দেশগুলি যদি সচেতনভাবে পদক্ষেপ না করে, তাহলে আগামীদিনে খাদ্যসংকটে ভুগবে সমগ্র বিশ্ব ।
কারন লকডাউনের জেরে আমাদানি-রপ্তানিতে নানা সীমাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে । যা পুরো বিশ্বের খাদ্য সরবরাহের চেনকে প্রভাবিত করছে । পাশাপাশি নানা উৎপাদনক্ষেত্রে কার্যরত শ্রমিকরা এখন গৃহবন্দী । তাঁরা কাজে যেতে পারছেন না । তাই উৎপাদনেও গতি কমেছে । এছাড়াঝ করোনা আতঙ্ক, লকডাউনের জেরে অনেকে প্রচুর খাদ্য মজুত করে রাখছেন । যা ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট তৈরি করতে পারে ।
এদিন রাষ্ট্রসংঘের এক বৈঠকের পর ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজ়েশনের (FAO) ডিরেক্টর জেনেরাল কিউ ডোঙ্গিও, WHO-র ডিরেক্টর জেনেরাল টেডরস অ্যাডানম ও WTO-র ডিরেক্টর জেনেরাল রবার্তো অ্যাজ়েভেডো জানান, বর্তমানে ভয়াবহ দিকে এগোচ্ছে বিশ্বের পরিস্থিতি। অধিকাংশ দেশ লকডাউনের পথে হাঁটছে। এই অবস্থায় দেশগুলি যদি সচেতনভাবে পদক্ষেপ না করে, তাহলে আগামীদিনে খাদ্যসংকটে ভুগবে সমগ্র বিশ্ব ।
কারন লকডাউনের জেরে আমাদানি-রপ্তানিতে নানা সীমাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে । যা পুরো বিশ্বের খাদ্য সরবরাহের চেনকে প্রভাবিত করছে । পাশাপাশি নানা উৎপাদনক্ষেত্রে কার্যরত শ্রমিকরা এখন গৃহবন্দী । তাঁরা কাজে যেতে পারছেন না । তাই উৎপাদনেও গতি কমেছে । এছাড়াঝ করোনা আতঙ্ক, লকডাউনের জেরে অনেকে প্রচুর খাদ্য মজুত করে রাখছেন । যা ভবিষ্যতে খাদ্য সংকট তৈরি করতে পারে ।