বিবিপি নিউজ: ইতিহাস ঘাঁটলে হয়তো কেউ বলতে পারবে কবে শেষ দেখা গিয়েছে। তবে স্থানীয় মৎস্যজীবীদের দাবী বর্ষা মৌসুমে প্রাশই দেখা মিলেছে। কিন্তু ফারাক্কা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষ সেই দাবিতে কর্ণপাত করেনি। কর্ণপাত না করার পিছনে অবশ্য একটা কারন ছিল। এর আগে কুমিরের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণ কেউ দিতে পারেনি। কিন্তু করোনার ভাইরাসের জেরে দেশজুড়ে লকডাউন চলায় নিস্তব্ধ গঙ্গার চর, ব্রিজের উপর দিয়েও চলছে না কোনো যানবাহন, তখন সেই সুযোগে মনের আনন্দে ডাঙায় রোদ পোহাচ্ছিলেন কুমির মশাই।
রোদ পোহাতে গিয়ে স্থানীয়রা দেখতে পান। তারপর আর এক মুহূর্ত অপেক্ষা না করে বিভিন্ন পোজ থেকে উঠে গেল কুমির মশাইয়ের ছবি। হইচউ শুরু হতেই ফের গঙ্গায় ফিরে গেলেন গঙ্গায়।ঘটনাটি ঘটেছে, গত শনিবার বেলা ১২’টা নাগাদ মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলার মাঝে ফারাক্কা বাঁধের দক্ষিণ দিকে একটি কুমিরকে স্থানীয় কিছু যুবক দেখতে পান রোদ পোহাতে। যতটুকু জানা গেছে তাতে কুমিরটি পূর্ণবয়স্ক। এরপরেই ব্যারেজ কতৃপক্ষ বলেছেন এমন দৃশ্য বিরল।
