বিবিপি নিউজ নেটওয়ার্ক: বর্তমানে তথ্য জানার অধিকার আইনে কোনও নির্দিষ্ট আইন নেই। এই পদক্ষেপের ফলে, স্বাধীন সিদ্ধান্ত নিতে, তাঁদের কাজে হস্তক্ষেপ করা হবে বলে মনে করেন একাংশ।
বিরোধীদের আপত্তি সত্ত্বেও লোকসভায় পাশ হয়ে গেল তথ্য জানার অধিকার আইন সংশোধনী বিল। এই আইনকে লঘু করে দেওয়া হবে বলে অভিযোগ তুলে আপত্তি জানায় বিরোধীরা।
বিলটিকে “আরটিআই ধংসাত্মক বিল” বলে মন্তব্য করেছে তারা। এই বিলটিকে নিয়ে আরও চিন্তাভাবনার জন্য সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোরও দাবি তুলেছে বিরোধীবেঞ্চ।
তবে রাজ্যসভায় বিলটি সমর্থন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেখানে সরকার সংখ্যালঘু। প্রস্তাবিত সংশোধনীর মধ্যে রয়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রের তথ্য কমিশনারের বেতন ও মেয়াদ। বর্তমানে তথ্য কমিশনারের কাজের মেয়াদ পাঁচ বছর....তবে “কেন্দ্রীয় সরকারের মতানুযায়ী মেয়াদকাল” হতে পারে। তাঁদের বেতনও নির্ধারণ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। তথ্য কমিশনারের বেতন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের সমান।
যদিও সরকারের তরফে বলা হয়, তথ্য কমিশনারের কোনও ক্ষমতা কমানো হচ্ছে না, শুধুমাত্র কতগুলি বিশৃঙ্খলা ঠিক করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং বলেন, “আমরা হস্তক্ষেপ করছি না, এবং প্রতিষ্ঠানের স্বশাসনে প্রভাব পড়ার মতো কিছু করা হবে না”।
বাংলা ভাষায় আন্তর্জাতিক,দেশ,রাজ্য,জেলা, ভাইরাল, বিনোদনের পাশাপাশি অটো, এবং প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর জানতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ bbpnews অথবা ফলো করুন ট্যুইটার bbp news ও শেয়ারচ্যাটে bbp news আর সাবস্ক্রাইব করুন ইউটিউব চ্যানেল bbp live.
বিরোধীদের আপত্তি সত্ত্বেও লোকসভায় পাশ হয়ে গেল তথ্য জানার অধিকার আইন সংশোধনী বিল। এই আইনকে লঘু করে দেওয়া হবে বলে অভিযোগ তুলে আপত্তি জানায় বিরোধীরা।
বিলটিকে “আরটিআই ধংসাত্মক বিল” বলে মন্তব্য করেছে তারা। এই বিলটিকে নিয়ে আরও চিন্তাভাবনার জন্য সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোরও দাবি তুলেছে বিরোধীবেঞ্চ।
তবে রাজ্যসভায় বিলটি সমর্থন পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেখানে সরকার সংখ্যালঘু। প্রস্তাবিত সংশোধনীর মধ্যে রয়েছে রাজ্য ও কেন্দ্রের তথ্য কমিশনারের বেতন ও মেয়াদ। বর্তমানে তথ্য কমিশনারের কাজের মেয়াদ পাঁচ বছর....তবে “কেন্দ্রীয় সরকারের মতানুযায়ী মেয়াদকাল” হতে পারে। তাঁদের বেতনও নির্ধারণ করবে কেন্দ্রীয় সরকার। তথ্য কমিশনারের বেতন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের সমান।
যদিও সরকারের তরফে বলা হয়, তথ্য কমিশনারের কোনও ক্ষমতা কমানো হচ্ছে না, শুধুমাত্র কতগুলি বিশৃঙ্খলা ঠিক করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং বলেন, “আমরা হস্তক্ষেপ করছি না, এবং প্রতিষ্ঠানের স্বশাসনে প্রভাব পড়ার মতো কিছু করা হবে না”।
বাংলা ভাষায় আন্তর্জাতিক,দেশ,রাজ্য,জেলা, ভাইরাল, বিনোদনের পাশাপাশি অটো, এবং প্রযুক্তির সাম্প্রতিক খবর জানতে লাইক করুন আমাদের ফেসবুক পেজ bbpnews অথবা ফলো করুন ট্যুইটার bbp news ও শেয়ারচ্যাটে bbp news আর সাবস্ক্রাইব করুন ইউটিউব চ্যানেল bbp live.
