বিবিপি নিউজ,নিজস্ব সংবাদদাতা,কলকাতা: পঞ্জিকা মতে শ্রাবণ শেষ হতে হাতে গোনা আর মাত্র চারটে,পাঁচটা দিন বাকি আছে। কিন্তু ভরা শ্রাবণে ও বৃষ্টি অধরা। এদিকে বর্ষাকালে রাজ্যজুড়ে ধানের চাষ হয়।আর সেই ধান চাষের জন্য সবথেকে বেশি প্রয়োজন অপর্যাপ্ত পরিমাণে জলের যোগান।আর সেই জলের চাহিদার যোগান দেয় বৃষ্টি,কিন্তু এবারের বর্ষাকাল দক্ষিণবঙ্গ কে এখনো পর্যন্ত ব্রাত্য করেই রেখেছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই চাষিদের মাথায় পড়েছে হাত।বীজতলা জলের অভাবে ইতিমধ্যেই হয়েছে ফুটিফাটা।
এদিকে আবার ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ কমে যাওয়ার জন্য গভীর নলকূপ থেকে কোনও রকম পানীয় জল তুলে চাষের জমিতে প্রয়োগ করা যাবে না বলে নির্দেশ জারি করেছে রাজ্য সরকার। তাই বিপদ আরো চরমে উঠেছে ।এমতাবস্থায় দক্ষিণবঙ্গের চাষীদের কাছে এখন ত্রাতা হয়েছে রাজ্য সরকার। সরকার ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে দু'দফায় ডিভিসি থেকে১ লক্ষ ৫৯ হাজার একর ফিট জল ছেড়েছে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে। এর ফলে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির যে অস্বাভাবিক আকাল তা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে বলে মনে করছে ডিভিসি।পাশাপাশি ডিভিসি সূত্র আরও জানাচ্ছে, দুটি জলাধারে এখনো পর্যন্ত পর্যাপ্ত জল রয়েছে,ফলে সেচের জলের কোন অভাব হবে না। তাই রাজ্য সরকারের এই ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়াতে কৃষক মহলে খুশির বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে। আর এর সাথে সাথে দক্ষিণবঙ্গে ধান চাষের জন্য আর কোনো অসুবিধাই রইল না।
এদিকে আবার ভূগর্ভস্থ জলের পরিমাণ কমে যাওয়ার জন্য গভীর নলকূপ থেকে কোনও রকম পানীয় জল তুলে চাষের জমিতে প্রয়োগ করা যাবে না বলে নির্দেশ জারি করেছে রাজ্য সরকার। তাই বিপদ আরো চরমে উঠেছে ।এমতাবস্থায় দক্ষিণবঙ্গের চাষীদের কাছে এখন ত্রাতা হয়েছে রাজ্য সরকার। সরকার ইতিমধ্যেই সিদ্ধান্ত নিয়ে দু'দফায় ডিভিসি থেকে১ লক্ষ ৫৯ হাজার একর ফিট জল ছেড়েছে মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে। এর ফলে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির যে অস্বাভাবিক আকাল তা কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে বলে মনে করছে ডিভিসি।পাশাপাশি ডিভিসি সূত্র আরও জানাচ্ছে, দুটি জলাধারে এখনো পর্যন্ত পর্যাপ্ত জল রয়েছে,ফলে সেচের জলের কোন অভাব হবে না। তাই রাজ্য সরকারের এই ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়াতে কৃষক মহলে খুশির বাতাবরণ সৃষ্টি হয়েছে। আর এর সাথে সাথে দক্ষিণবঙ্গে ধান চাষের জন্য আর কোনো অসুবিধাই রইল না।
