বিবিপি নিউজ,নিজস্ব সংবাদদাতা,কলকাতা: ভারতের শৈল শহর রাজ্য জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা এবং রাজ্যটিকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাগ করা নিয়ে ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া। সেজন্য কূটনৈতিক দিক থেকে ভারতবর্ষ বেশ কিছুটা শক্তি ও স্বস্তি পেল বলে মনে করছে কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
জম্বু কাশ্মীর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সাথে ভারতের যে তিক্ত সম্পর্ক ছিল, এক প্রকার নিরসন হলো বলে মেনে নিয়ে রুশ বিদেশ মন্ত্র জানিয়েছে, "জম্মু-কাশ্মীরের মর্যাদার পরিবর্তন এবং ওই রাজ্যকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাঙার সিদ্ধান্ত ভারতের সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থেকেই নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করব ভারত ও পাকিস্তান ওই অঞ্চলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হয় এমন কোন পদক্ষেপ করবেনা। সিমলা চুক্তি ও লাহোর ঘোষণাপত্র মেনে দ্বিপাক্ষিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটানো হবে।" ভারত যে জম্মু ও কাশ্মীর কে বিশেষ মর্যাদা প্রদান করেছে তা নিয়ে কূটনৈতিক দিক থেকে ভারতকে বেশ কিছুটা বেগ দেওয়ার জন্য প্রথম থেকেই চেষ্টার ত্রুটি রাখেনি পাকিস্তান।
রাশিয়া যেমন পুরোপুরিভাবে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে আমেরিকা সাহায্যের হাত বাড়ানো নিয়ে কুণ্ঠা বোধ করছে। কেননা সম্প্রতি দেখা গেছে কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতা করতে গিয়ে ভারতকে অস্বস্তিতে ফেলেছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তাই এহেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আচরণে ভারত ক্ষুব্ধ। যদিও কূটনৈতিক মহল বলছে, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের জন্য পাকিস্তানের সাহায্যের প্রয়োজন আমেরিকার। সেই কারণেই কিছুটা হলেও আমেরিকা পাকিস্তানকে সমর্থন করছে। শুধু তাই নয় পার্শ্ববর্তী দেশ চীন ও ভারতের সমালোচনায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে রাশিয়ার বন্ধুত্ব সুলভ মানসিকতা এবং ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া কে অনেকটাই প্রসন্ন চিত্তে দেখছে ভারতীয় কূটনৈতিক মহল।
জম্বু কাশ্মীর নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সাথে ভারতের যে তিক্ত সম্পর্ক ছিল, এক প্রকার নিরসন হলো বলে মেনে নিয়ে রুশ বিদেশ মন্ত্র জানিয়েছে, "জম্মু-কাশ্মীরের মর্যাদার পরিবর্তন এবং ওই রাজ্যকে দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ভাঙার সিদ্ধান্ত ভারতের সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে থেকেই নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করব ভারত ও পাকিস্তান ওই অঞ্চলে পরিস্থিতি আরো খারাপ হয় এমন কোন পদক্ষেপ করবেনা। সিমলা চুক্তি ও লাহোর ঘোষণাপত্র মেনে দ্বিপাক্ষিক স্তরে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা মেটানো হবে।" ভারত যে জম্মু ও কাশ্মীর কে বিশেষ মর্যাদা প্রদান করেছে তা নিয়ে কূটনৈতিক দিক থেকে ভারতকে বেশ কিছুটা বেগ দেওয়ার জন্য প্রথম থেকেই চেষ্টার ত্রুটি রাখেনি পাকিস্তান।
রাশিয়া যেমন পুরোপুরিভাবে ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে আমেরিকা সাহায্যের হাত বাড়ানো নিয়ে কুণ্ঠা বোধ করছে। কেননা সম্প্রতি দেখা গেছে কাশ্মীর নিয়ে মধ্যস্থতা করতে গিয়ে ভারতকে অস্বস্তিতে ফেলেছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তাই এহেন মার্কিন প্রেসিডেন্টের আচরণে ভারত ক্ষুব্ধ। যদিও কূটনৈতিক মহল বলছে, আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের জন্য পাকিস্তানের সাহায্যের প্রয়োজন আমেরিকার। সেই কারণেই কিছুটা হলেও আমেরিকা পাকিস্তানকে সমর্থন করছে। শুধু তাই নয় পার্শ্ববর্তী দেশ চীন ও ভারতের সমালোচনায় পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। এরকম এক পরিস্থিতিতে রাশিয়ার বন্ধুত্ব সুলভ মানসিকতা এবং ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া কে অনেকটাই প্রসন্ন চিত্তে দেখছে ভারতীয় কূটনৈতিক মহল।
