বিবিপি নিউজ,নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে ও প্রতিরোধে যথারীতি নির্জন নিশ্চল হয়ে গেছে শুধু বাংলা নয়,গোটা ভারত বর্ষ। বিদ্যুৎ গতিতে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা।এই মুহূর্তে আড়াইশো ছাড়িয়ে গেছে করোনা আক্রমণের সংখ্যাটা।মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এ হেন পরিস্থিতিতে কেন্দ্র সরকার, রাজ্য সরকার সহ সাধারণ মানুষের রক্তচাপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।আগামীকাল রবিবার অর্থাৎ ২২ শে মার্চ প্রধানমন্ত্রী আগেই ঘোষণা করেছিলেন দেশ জুড়ে "জনতার কারফিউ' হবে।কিন্তু তার আগে থেকেই একপ্রকার গোটা বাংলা অচল হয়ে গেছে। হাওড়া শিয়ালদা স্টেশনের মত বাংলার গুরুত্বপূর্ণ রেলস্টেশন কার্যত শুনশান।
অন্যান্য ব্যস্ততম দিনের থেকে শহর কলকাতার রাজপথ থেকে শুরু করে গ্রামের প্রত্যন্ত গলিপথে আজ একটা পিন পড়লে তার আওয়াজ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। রাস্তায় নেই মানুষ, কিছু যানবাহন চলেও কিন্তু গোটা বাসটাই ফাঁকা। পাশাপাশি দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য যদিওবা বাজার দোকানগুলোতে কিছুটা ভিড় আছে কিন্তু সেখানে অমিল নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় শাক-সবজিসহ আলু চাল ডাল। ওষুধের দোকানে অমিল দস্তানা ও মুখে মাক্স।স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জিম শপিংমল অনেক আগেই রাজ্য সরকার বন্ধ করার নির্দেশিকা জারি করেছে। অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে গোটা বাংলা স্তব্ধ।
অন্যপ্রান্তে করোনাভাইরাস এমন একটা মারাত্মক ভাইরাস যা কমিউনিটি বা সমাজ বাহিত সংক্রমণ। এই ভাইরাস প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে সাধারণ অবস্থায় থাকে। কিন্তু তৃতীয় পর্যায়ে পা দেওয়ার সাথে সাথেই সংক্রান্তের সংখ্যাটা তরতরিয়ে বেড়েই চলে।সংখ্যার ওপর আর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়না। আর ভারতবর্ষে সেই পরিস্থিতির দরজায় কড়া নাড়া দিচ্ছে করোনাভাইরাস।
তৃতীয় পর্যায়ের সংক্রমণে সবচেয়ে অসুবিধায় পড়েন গরিব মানুষ। ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গে আমরা এখনো সংক্রমনের দ্বিতীয় পর্যায়ে আছি। আমেরিকা ইউরোপের মতো তৃতীয় পর্যায়ে গেলে আমাদের জনবহুল ঘনবসতি এবং সাধারণ অবস্থায় দেশে এই সমাজ বিরুদ্ধ সামাজিক ব্যবস্থা চালু করা খুব শক্ত হবে।তাই আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর ডাকা জনতার কারফিউতে শামিল হবে গোটা ভারতবর্ষ। তাতে করে দুটো জিনিস স্পষ্ট হবে, প্রথমত এই মরণব্যাধি কে কিছুটা হলেও ঠেকানো যাবে। আর দ্বিতীয়তঃ যদি সত্যিই ভারত বর্ষ তৃতীয় পর্যায়ে পৌঁছায় তাহলে ভারতবর্ষে লকডাউন করার আগাম একটা মহড়া বলা যেতেই পারে।
অন্যান্য ব্যস্ততম দিনের থেকে শহর কলকাতার রাজপথ থেকে শুরু করে গ্রামের প্রত্যন্ত গলিপথে আজ একটা পিন পড়লে তার আওয়াজ শুনতে পাওয়া যাচ্ছে। রাস্তায় নেই মানুষ, কিছু যানবাহন চলেও কিন্তু গোটা বাসটাই ফাঁকা। পাশাপাশি দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয় সামগ্রী কেনার জন্য যদিওবা বাজার দোকানগুলোতে কিছুটা ভিড় আছে কিন্তু সেখানে অমিল নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় শাক-সবজিসহ আলু চাল ডাল। ওষুধের দোকানে অমিল দস্তানা ও মুখে মাক্স।স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জিম শপিংমল অনেক আগেই রাজ্য সরকার বন্ধ করার নির্দেশিকা জারি করেছে। অর্থাৎ এক কথায় বলতে গেলে গোটা বাংলা স্তব্ধ।
অন্যপ্রান্তে করোনাভাইরাস এমন একটা মারাত্মক ভাইরাস যা কমিউনিটি বা সমাজ বাহিত সংক্রমণ। এই ভাইরাস প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ে সাধারণ অবস্থায় থাকে। কিন্তু তৃতীয় পর্যায়ে পা দেওয়ার সাথে সাথেই সংক্রান্তের সংখ্যাটা তরতরিয়ে বেড়েই চলে।সংখ্যার ওপর আর নিয়ন্ত্রণ রাখা যায়না। আর ভারতবর্ষে সেই পরিস্থিতির দরজায় কড়া নাড়া দিচ্ছে করোনাভাইরাস।
তৃতীয় পর্যায়ের সংক্রমণে সবচেয়ে অসুবিধায় পড়েন গরিব মানুষ। ভারত তথা পশ্চিমবঙ্গে আমরা এখনো সংক্রমনের দ্বিতীয় পর্যায়ে আছি। আমেরিকা ইউরোপের মতো তৃতীয় পর্যায়ে গেলে আমাদের জনবহুল ঘনবসতি এবং সাধারণ অবস্থায় দেশে এই সমাজ বিরুদ্ধ সামাজিক ব্যবস্থা চালু করা খুব শক্ত হবে।তাই আগামীকাল প্রধানমন্ত্রীর ডাকা জনতার কারফিউতে শামিল হবে গোটা ভারতবর্ষ। তাতে করে দুটো জিনিস স্পষ্ট হবে, প্রথমত এই মরণব্যাধি কে কিছুটা হলেও ঠেকানো যাবে। আর দ্বিতীয়তঃ যদি সত্যিই ভারত বর্ষ তৃতীয় পর্যায়ে পৌঁছায় তাহলে ভারতবর্ষে লকডাউন করার আগাম একটা মহড়া বলা যেতেই পারে।



