বিবিপি নিউজ: শনিবার এক তরুণীর আক্রান্ত হওয়ার কলকাতায় আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ৩। আক্রান্ত সকলেই বিদেশ থেকে ফেরায় তাদের দেহে মরন ভাইরাসে পজেটিভ রিপোর্ট আসে। স্কটল্যান্ড ফেরত হাবড়ার ওই তরুণীর দেহে ভাইরাসের পজেটিভ রিপোর্ট আসার পর পরই দমদমের ৫৪ বছরের এক প্রৌঢ়ের শরীরে COVID-19 সংক্রমণ মিলেছে।
জানা গেছে, সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ওই ব্যক্তির অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফলে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল চার। একদিকে, তরুণী আক্রান্ত হওয়ায় কলকাতার পর জেলায় এই প্রথম COVID-19 রোগীর সন্ধান মিলল, অন্যদিকে উৎকণ্ঠা আরও বাড়ে চতুর্থজনের বিদেশ যাত্রার ইতিহাস না মেলায়। ফলে গোষ্ঠী সংক্রমণ বা কমিউনিটি ইনফেকশন-এর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। COVID-19 সংক্রমণের তৃতীয় পর্যায়ে এ ধরনের সংক্রমণ হয়। সূত্রের খবর, ৫৭ বছর বয়সি ওই চতুর্থ আক্রান্ত ব্যক্তি ১৩ মার্চ থেকে জ্বর, সর্দি ও শুকনো কাশিতে ভুগছিলেন। ১৬ মার্চ তাঁকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১৯ মার্চ থেকে ওই ব্যক্তির অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে ওঠে। তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ভেন্টিলেশনে রাখতে হয়। জীবনদায়ী ইকমো ব্যবহারেরও প্রয়োজন পড়ে। নাইসেড ও পিজি হাসপাতাল থেকে তাঁর COVID-19 রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
জানা গেছে, সল্টলেকের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ওই ব্যক্তির অবস্থা আশঙ্কাজনক। ফলে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হল চার। একদিকে, তরুণী আক্রান্ত হওয়ায় কলকাতার পর জেলায় এই প্রথম COVID-19 রোগীর সন্ধান মিলল, অন্যদিকে উৎকণ্ঠা আরও বাড়ে চতুর্থজনের বিদেশ যাত্রার ইতিহাস না মেলায়। ফলে গোষ্ঠী সংক্রমণ বা কমিউনিটি ইনফেকশন-এর আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। COVID-19 সংক্রমণের তৃতীয় পর্যায়ে এ ধরনের সংক্রমণ হয়। সূত্রের খবর, ৫৭ বছর বয়সি ওই চতুর্থ আক্রান্ত ব্যক্তি ১৩ মার্চ থেকে জ্বর, সর্দি ও শুকনো কাশিতে ভুগছিলেন। ১৬ মার্চ তাঁকে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ওই হাসপাতাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ১৯ মার্চ থেকে ওই ব্যক্তির অবস্থা আশঙ্কাজনক হয়ে ওঠে। তীব্র শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। ভেন্টিলেশনে রাখতে হয়। জীবনদায়ী ইকমো ব্যবহারেরও প্রয়োজন পড়ে। নাইসেড ও পিজি হাসপাতাল থেকে তাঁর COVID-19 রিপোর্ট পজিটিভ আসে।
