বিবিপি নিউজ: করোনা ভাইরাসের কারণে একের পর এক ধস নেমেছে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য থেকে দেশে অন্দরের খোলা বাজারে। অত্যবশ্যক পন্য ছাড়া ঝাঁপ বন্ধ,তালা পড়ছে বাজারি বিপননে। এমন পরিস্থিতিতে মাথায় হাত সাধারণ মানুষ থেকে খুচরা ব্যবসায়ীদের। বাংলা নতুন বছর মানেই হইহুল্লোড়। কেনাকাটার রমরমা। কিন্তু সবকিছুই যেন নৈব নৈব চ। করোনা কেড়ে নিয়েছে সেই সুখ ও আনন্দ। এখনও প্রান বাঁচাতে মরিয়া গোট বিশ্ববাসী।
চৈত্রের এই ভরা দিনে ঝলমলে হয়ে ওঠে শহরের দোকানপাট। রাস্তায় থইথই করে মানুষ ৷ দোকানে দোকানে উপছে পড়ে ভিড় ৷ কিন্তু সেই সব এখন শুধু ধু ধু ফাঁকা ময়দান। কোথাও দেখা নেই মানুষের। করোনা সংক্রমন রুখতে দেশ জুড়ে ২১ দিনের লকডাউনে স্তব্ধ শহর। আর এতেই চৈত্রের সেল তো দূরের কথা। সাধারণ মানুষের অত্যবশ্য পন্য কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। না আছে রাস্তায় মানুষের ঢল, না গাড়ির ব্যস্ততা ৷ সুনসান, ফাঁকা পড়ে আছে শহরটা ৷ নিত্যপ্রয়োজনীয় ছাড়া খোলা নেই কোনও দোকানও ৷ মোড়ে মোড়ে রয়েছে ব্যারিকেড ৷ গাড়ি দেখলেই দাঁড় করিয়ে চেক করছে পুলিশ ৷ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বেরোনোতে নিষেধাজ্ঞা ৷ কোরোনা যেন বদলে দিল সব কিছু ৷ মানুষের চোখে মুখে আতঙ্ক স্পষ্ট ৷প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা ঘরে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন ৷
চৈত্রের এই ভরা দিনে ঝলমলে হয়ে ওঠে শহরের দোকানপাট। রাস্তায় থইথই করে মানুষ ৷ দোকানে দোকানে উপছে পড়ে ভিড় ৷ কিন্তু সেই সব এখন শুধু ধু ধু ফাঁকা ময়দান। কোথাও দেখা নেই মানুষের। করোনা সংক্রমন রুখতে দেশ জুড়ে ২১ দিনের লকডাউনে স্তব্ধ শহর। আর এতেই চৈত্রের সেল তো দূরের কথা। সাধারণ মানুষের অত্যবশ্য পন্য কিনতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। না আছে রাস্তায় মানুষের ঢল, না গাড়ির ব্যস্ততা ৷ সুনসান, ফাঁকা পড়ে আছে শহরটা ৷ নিত্যপ্রয়োজনীয় ছাড়া খোলা নেই কোনও দোকানও ৷ মোড়ে মোড়ে রয়েছে ব্যারিকেড ৷ গাড়ি দেখলেই দাঁড় করিয়ে চেক করছে পুলিশ ৷ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বেরোনোতে নিষেধাজ্ঞা ৷ কোরোনা যেন বদলে দিল সব কিছু ৷ মানুষের চোখে মুখে আতঙ্ক স্পষ্ট ৷প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা ঘরে থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন ৷