নিজস্ব প্রতিনিধি: বাড়ি থেকে ফোন করে ডেকে,এক কলেজ ছাত্রীকে ছুরি দিয়ে কুপিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।বুধবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে দত্তপুকুর থানার দিগবেড়িয়া এলাকায়।
পুলিশ জানিয়েছে ঐ কলেজছাত্রীর নাম রানুজা পারভীন।আমডাঙ্গার সাধনপুর কলেজর প্রথম বর্ষের ছাত্রী রানুজা। এদিন রাতে রানুজাকে ফোন করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় এক যুবক।বেশ কিছুক্ষন পর রানুজা বাড়ি না ফিরলে বাড়ির লোকজন তাকে খুঁজতে বেরিয়ে তাকে রাস্তার পাশে গলায় ক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে,এবং সঙ্গে সঙ্গে তাকে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বারাসাত হাসপাতাল সুপার সুব্রত মন্ডল জানান তার গলায় ছুরি দিয়ে বেশ কয়েকটি পোচ মারা হয়েছে।এখন অবস্থা স্থিতিশীল হলেও তার গলায় মোট ২১ টি সেলাই পড়েছে।এছাড়া তিনি আরও জানান যে একটু দেরি হলেই ক্ষতি হয়ে যেত,এমনকি আমাদের হাসপাতাল কর্মীরা গভীর রাতেই খুব দ্রুত অস্ত্রোপচার এর ব্যবস্থা করে।
পেশায় আনাচ ব্যবসায়ী তার বাবা আতিয়ার রহমানের দাবী " মেয়ের কোনো শত্রু আছে বলে জানা নেই।তবে প্রেম ঘটিত কিছু হতে পারে,সেটা পুলিশ তদন্ত করে দেখছে" ঘটনার তদন্ত করতে নেমে সন্দেহভাজন হিসেবে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।যদিও কে রাতে ফোনটি করেছিল ? এবং ঘটনাটির সঙ্গে প্রেম-প্রণয়ের সম্পর্ক আছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে ঐ কলেজছাত্রীর নাম রানুজা পারভীন।আমডাঙ্গার সাধনপুর কলেজর প্রথম বর্ষের ছাত্রী রানুজা। এদিন রাতে রানুজাকে ফোন করে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় এক যুবক।বেশ কিছুক্ষন পর রানুজা বাড়ি না ফিরলে বাড়ির লোকজন তাকে খুঁজতে বেরিয়ে তাকে রাস্তার পাশে গলায় ক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করে,এবং সঙ্গে সঙ্গে তাকে বারাসত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বারাসাত হাসপাতাল সুপার সুব্রত মন্ডল জানান তার গলায় ছুরি দিয়ে বেশ কয়েকটি পোচ মারা হয়েছে।এখন অবস্থা স্থিতিশীল হলেও তার গলায় মোট ২১ টি সেলাই পড়েছে।এছাড়া তিনি আরও জানান যে একটু দেরি হলেই ক্ষতি হয়ে যেত,এমনকি আমাদের হাসপাতাল কর্মীরা গভীর রাতেই খুব দ্রুত অস্ত্রোপচার এর ব্যবস্থা করে।
পেশায় আনাচ ব্যবসায়ী তার বাবা আতিয়ার রহমানের দাবী " মেয়ের কোনো শত্রু আছে বলে জানা নেই।তবে প্রেম ঘটিত কিছু হতে পারে,সেটা পুলিশ তদন্ত করে দেখছে" ঘটনার তদন্ত করতে নেমে সন্দেহভাজন হিসেবে দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।যদিও কে রাতে ফোনটি করেছিল ? এবং ঘটনাটির সঙ্গে প্রেম-প্রণয়ের সম্পর্ক আছে কিনা তা ক্ষতিয়ে দেখছে পুলিশ।