বিবিপি নিউজ: মন্দিরের পুরোহিতেরা জানিয়েছেন দেশে অমঙ্গল স্পষ্ট। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ নিয়ে দেশ জুড়ে দেখা দিয়েছে হাহাকার। আর তারই মাঝে
আগুন লাগলো পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পতাকায়। পুর্ণার্থী ও মন্দিরের পুরোহিতদের মতে এটি অমঙ্গলের ইঙ্গিত। আর তাঁর সাথেই নেট দুনিয়েতে ভাইরাল ভিডিও।
ট্যুইটারে এক ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে মন্দিরের চূড়ায় আগুনের দৃশ্য। জানা গেছে বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটা নাগাদ মন্দিরের চুড়ায় লাগে আগুন। সেই আগুন দেখেই শুরু হয় চাঞ্চল্য। সমস্বরে ওঠে জয় জগন্নাথ ধ্বনি। খবর যায় পুরী জেলা প্রশাসন ও দমকল দপ্তরে। মিনিট খানেক ধরে জ্বলে তারপর পুড়ে যায় মন্দিরের ওপরের সেই ধ্বজা। তবে আগুন মন্দিরের কোনও ও ক্ষতি হয়নি। অক্ষত রয়েছে চক্র।
পুরী জেলা পুলিশ জানিয়েছেন যে জগন্নাথ মন্দিরের শীর্ষে একটি ছোট হনুমান মন্দির আছে। সেখানে প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রদীপ দেওয়া হয়। মন্দিরের বাইরে একটি বড় মাপের প্রদীপে ঘি এবং সলতে দিয়ে সন্ধ্যায় মুখে বসিয়ে দেওয়া হয়। সেই প্রদীপের আগুন কোনো ভাবে লাগতে পারে বলে মনে করছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এদিন রাত আটটা নাগাদ প্রবল বেগে ঝোড়ো হাওয়া এবং কিছুটা বৃষ্টি হয়। তখন নিচের ছোট ধ্বজাগুলির একটি উড়ে গিয়ে ওই হনুমান মন্দিরের মহা-প্রদীপে পড়ে। অনেকের মনে করছেন এটি করোনার গ্রাসের ইঙ্গিত। তবে প্রবীন পুরোহিতরা তা মানতে নারাজ। তাঁরা মনে করেন কেবলই একটা ভুলের জন্য এরম একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছে।
আগুন লাগলো পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পতাকায়। পুর্ণার্থী ও মন্দিরের পুরোহিতদের মতে এটি অমঙ্গলের ইঙ্গিত। আর তাঁর সাথেই নেট দুনিয়েতে ভাইরাল ভিডিও।
ট্যুইটারে এক ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গিয়েছে মন্দিরের চূড়ায় আগুনের দৃশ্য। জানা গেছে বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটা নাগাদ মন্দিরের চুড়ায় লাগে আগুন। সেই আগুন দেখেই শুরু হয় চাঞ্চল্য। সমস্বরে ওঠে জয় জগন্নাথ ধ্বনি। খবর যায় পুরী জেলা প্রশাসন ও দমকল দপ্তরে। মিনিট খানেক ধরে জ্বলে তারপর পুড়ে যায় মন্দিরের ওপরের সেই ধ্বজা। তবে আগুন মন্দিরের কোনও ও ক্ষতি হয়নি। অক্ষত রয়েছে চক্র।
পুরী জেলা পুলিশ জানিয়েছেন যে জগন্নাথ মন্দিরের শীর্ষে একটি ছোট হনুমান মন্দির আছে। সেখানে প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রদীপ দেওয়া হয়। মন্দিরের বাইরে একটি বড় মাপের প্রদীপে ঘি এবং সলতে দিয়ে সন্ধ্যায় মুখে বসিয়ে দেওয়া হয়। সেই প্রদীপের আগুন কোনো ভাবে লাগতে পারে বলে মনে করছেন।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এদিন রাত আটটা নাগাদ প্রবল বেগে ঝোড়ো হাওয়া এবং কিছুটা বৃষ্টি হয়। তখন নিচের ছোট ধ্বজাগুলির একটি উড়ে গিয়ে ওই হনুমান মন্দিরের মহা-প্রদীপে পড়ে। অনেকের মনে করছেন এটি করোনার গ্রাসের ইঙ্গিত। তবে প্রবীন পুরোহিতরা তা মানতে নারাজ। তাঁরা মনে করেন কেবলই একটা ভুলের জন্য এরম একটি ঘটনা ঘটে গিয়েছে।