বিবিপি নিউজ: গোটা বিশ্ব জুড়ে মৃত্যু মিছিল অব্যাহত করোনা ভাইরাসের আক্রমনে। একাধিক দেশে চলছে লকডাউন। ভাইরাসের থাবা থেকে রেহাই পেতেই লকডাউনের পথে হেঁটেছেন রাষ্ট্রের প্রধানরা। তবে করোনার মহামারির কোনোও ছাপ পড়েনি পৃথিবীর বেশ কয়েকটি দেশে। তারই মধ্যে চলছে ফুটবল লিগ। আর খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে হাজির কয়েক হাজার দর্শক। এমন চিত্র দেখা গিয়েছে ইউরোপীয় দেশের বেলারুশতে।
এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বাধিক মৃত্যু হয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলোতে। তবে বেলারুশে তে করোনার থাবা বসালেও ফুটবল লিগে অনড় থাকলেন কতৃপক্ষ। রবিবার ডায়নামো ব্রেস্ত বনাম এফসি মিন্সকের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন এক হাজারেরও বেশি দর্শক! যা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
গোটা বিশ্বে এই মুহূর্তে স্তব্ধ সব ধরনের খেলাধুলো। সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে অধিকাংশ দেশেই মানুষ গৃহবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন। অথচ সম্পূর্ণ উল্টো ছবি বেলারুশে। ইউরোপের এই একটি মাত্র দেশেই বন্ধ হয়নি লিগের খেলা। বেলারুশের ফুটবল ফেডারেশন স্পষ্ট জানিয়েছিল, লিগের খেলা বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা নেই তাদের। তবে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে স্টেডিয়াম দর্শকশূন্য রাখা হবে। ফুটবলারদের অনুপ্রাণিত করতে স্টেডিয়ামের আসনে রাখা থাকবে দর্শকদের মুখের ছবি দেওয়া ‘ম্যানিকুইন’ (পুতুল)। বাস্তবের ছবিটা ঠিক এর উল্টো। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ভয়ে অনেক দর্শকই রবিবারের ম্যাচে স্টেডিয়ামে যাননি। এখনও পর্যন্ত সে দেশের করোনার থাবায় মৃতের সংখ্যা ২৯। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৯১৯ জন।
এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর সর্বাধিক মৃত্যু হয়েছে ইউরোপীয় দেশগুলোতে। তবে বেলারুশে তে করোনার থাবা বসালেও ফুটবল লিগে অনড় থাকলেন কতৃপক্ষ। রবিবার ডায়নামো ব্রেস্ত বনাম এফসি মিন্সকের খেলা দেখতে স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন এক হাজারেরও বেশি দর্শক! যা নিয়ে উদ্বিগ্ন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।
গোটা বিশ্বে এই মুহূর্তে স্তব্ধ সব ধরনের খেলাধুলো। সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচতে অধিকাংশ দেশেই মানুষ গৃহবন্দি জীবন কাটাচ্ছেন। অথচ সম্পূর্ণ উল্টো ছবি বেলারুশে। ইউরোপের এই একটি মাত্র দেশেই বন্ধ হয়নি লিগের খেলা। বেলারুশের ফুটবল ফেডারেশন স্পষ্ট জানিয়েছিল, লিগের খেলা বন্ধ করার কোনও পরিকল্পনা নেই তাদের। তবে মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে স্টেডিয়াম দর্শকশূন্য রাখা হবে। ফুটবলারদের অনুপ্রাণিত করতে স্টেডিয়ামের আসনে রাখা থাকবে দর্শকদের মুখের ছবি দেওয়া ‘ম্যানিকুইন’ (পুতুল)। বাস্তবের ছবিটা ঠিক এর উল্টো। করোনাভাইরাসের সংক্রমণের ভয়ে অনেক দর্শকই রবিবারের ম্যাচে স্টেডিয়ামে যাননি। এখনও পর্যন্ত সে দেশের করোনার থাবায় মৃতের সংখ্যা ২৯। ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ২৯১৯ জন।