বিবিপি নিউজ,মাসুদূর রহমান: মানবিক পুলিশ! আমরা ঘরে তারা বাইরে, আমরা নিশ্চিন্তে ঘুমালেও অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে তারা শহর থেকে মফস্বলের অলিতে গলিতে ঘুরছেন আমাদের নিরাপত্তার জন্য। লকডাউনে মানুষের হাসপাতালে পৌঁছে দেওয়া থেকে শুরু করে, দুঃসময়ে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাঁদের মুখে অন্ন তুলে দিয়ে চলেছেন সেই মানবিক পুলিশ। করোনা ভাইরাস মহামারি পরিস্থিতিতে নিজেদের জীবন বাজি রেখে পরিষেবায় নিয়োজিত তারা। শুধু তাই নয় মহামারি পরিস্থিতিতে রক্ত সংকটেও তারা প্রহরীর ভূমিকায় অবতীর্ণ। লকডাউনে রক্ত সংকট দূর করতে তারা এগিয়ে এসেছেন একে একে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে তাদের রক্তে বেঁচেছে প্রান। ভোলেনি তাদের প্রাক্তন সহকর্মীদেরও দুঃসময়ে তাদের পাশের দাঁড়িয়ে নিজেদের সামর্থ্য মত তুলে দিয়েছেন চাল,ডাল,আলু সহ বিভিন্ন নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী।
এবার আরো একধাপ এগিয়ে এলেন সেই পুলিশকর্মীরা। বারাসত পুলিশ জেলার সমস্ত পুলিশ কর্মী এবং মিনিস্ট্রিয়াল কর্মীরা স্বেচ্ছায় তাদের এক দিনের মাইনে দান করলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইমারজেন্সি রিলিফ ফান্ডে। এদিন মোট আট লাখ ত্রাশি হাজার সাতশো (৮,৪৩,৭০০) টাকা বারাসাত পুলিশ জেলার সুপার অভিজিৎ ব্যানার্জী চেকটি তুলে দেন সাউথ বেঙ্গলের আইজি রাজীব মিশ্রে হাতে। এদিন উপস্থিত ছিলেন বারাসাত রেঞ্জের ডিআইজি সি. সুধাকর।
ছবি: ফেসবুক পেজ থেকে।
এবার আরো একধাপ এগিয়ে এলেন সেই পুলিশকর্মীরা। বারাসত পুলিশ জেলার সমস্ত পুলিশ কর্মী এবং মিনিস্ট্রিয়াল কর্মীরা স্বেচ্ছায় তাদের এক দিনের মাইনে দান করলেন ওয়েস্ট বেঙ্গল স্টেট ইমারজেন্সি রিলিফ ফান্ডে। এদিন মোট আট লাখ ত্রাশি হাজার সাতশো (৮,৪৩,৭০০) টাকা বারাসাত পুলিশ জেলার সুপার অভিজিৎ ব্যানার্জী চেকটি তুলে দেন সাউথ বেঙ্গলের আইজি রাজীব মিশ্রে হাতে। এদিন উপস্থিত ছিলেন বারাসাত রেঞ্জের ডিআইজি সি. সুধাকর।
ছবি: ফেসবুক পেজ থেকে।

