বিবিপি নিউজ: লকডাউনের মধ্যে রাসায়নিক কারখানার গ্যাস লিক হয়ে মৃত্যু হয়েছে শিশু সহ পাঁচ জনের। এবং বিষাক্ত রাসায়নিক গ্যাসের তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধে অসুস্থ হয়েছেন এক হাজারের বেশি মানুষের। মৃতদের মধ্যে আছেন মহিলা ও শিশু।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত্রে। অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপট্টনমের গোপালাপট্টনমের এলজি পলিমার্স লিমিটেড কারখানায় ভোর তিনটা নাগাদ গ্যাস লিক হয়ে যায় যখন অধিকাংশ মানুষ ঘুমাচ্ছিলেন। আচমকা তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধে ঘুম ভেঙে যায়। পথে নেমে আসেন মানুষেরা, কিন্তু তীব্র গন্ধের চোটে জ্ঞান হারিয়েছেন অনেকে। অন্যদিকে নিজেদের বাড়িতেই বেহুঁশ হয়ে পড়েন শিশু ও বয়স্করা, বলে জানিয়েছে সহকারী পুলিশ কমিশনার স্বরূপা রানী।
বিষাক্ত রাসায়নিক গ্যাসের গন্ধের জন্য পুলিশ কলোনির মধ্যে প্রবেশ করতে পারছিল না। পরে তাদের সাহায্য শয়ে শয়ে মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। এদের মধ্যে যারা অসুস্থ বোধ করছিলেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে দমকল ও ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের লোকেরা রয়েছেন। প্রায় কুড়িটি গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে এই গ্যাস। জেলাশাসক জানিয়েছেন গ্যাসের গন্ধে কমপক্ষে ২০০জন বাসিন্দা গুরুতর অসুস্থ। তবে প্রশাসনের শঙ্কা রয়েছে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ বৃহস্পতিবার ভোর রাত্রে। অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপট্টনমের গোপালাপট্টনমের এলজি পলিমার্স লিমিটেড কারখানায় ভোর তিনটা নাগাদ গ্যাস লিক হয়ে যায় যখন অধিকাংশ মানুষ ঘুমাচ্ছিলেন। আচমকা তীব্র ঝাঁঝালো গন্ধে ঘুম ভেঙে যায়। পথে নেমে আসেন মানুষেরা, কিন্তু তীব্র গন্ধের চোটে জ্ঞান হারিয়েছেন অনেকে। অন্যদিকে নিজেদের বাড়িতেই বেহুঁশ হয়ে পড়েন শিশু ও বয়স্করা, বলে জানিয়েছে সহকারী পুলিশ কমিশনার স্বরূপা রানী।
বিষাক্ত রাসায়নিক গ্যাসের গন্ধের জন্য পুলিশ কলোনির মধ্যে প্রবেশ করতে পারছিল না। পরে তাদের সাহায্য শয়ে শয়ে মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। এদের মধ্যে যারা অসুস্থ বোধ করছিলেন, তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে দমকল ও ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের লোকেরা রয়েছেন। প্রায় কুড়িটি গ্রামে ছড়িয়ে পড়েছে এই গ্যাস। জেলাশাসক জানিয়েছেন গ্যাসের গন্ধে কমপক্ষে ২০০জন বাসিন্দা গুরুতর অসুস্থ। তবে প্রশাসনের শঙ্কা রয়েছে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে।
