বিবিপি নিউজ: দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। অত্যবশ্য পন্য ছাড়া বাকি সব কিছুই বন্ধ। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুর এক অসহায় মায়ের ট্যুইটে সাড়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ট্যুইট করেছিলেন মুম্বইয়ের বাসিন্দা এক মহিলা নেহা কুমারি। তিনি ট্যুইটে জানিয়েছিলেন, তাঁর সাড়ে তিন বছরের বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন সন্তানের গোরু, ছাগল বা মোষের দুধে অ্যালার্জি রয়েছে। তাই কোনও ভাবে যদি উটের দুধের ব্যবস্থা করা যায়? দেশের এমন পরিস্থিতিতে মায়ের আবেদনে সায় দিয়ে ঘরে পৌঁছে দিলেন দুধ।
জানা গেছে,শনিবার ওই মহিলা প্রধানমন্ত্রীকে ট্যুইট করে জানান 'স্যর, আমার সাড়ে তিন বছরের সন্তান অটিজমে ভুগছে। ওর নানা খাবারে ভয়ানক অ্যালার্জি রয়েছে। ও শুধু উটের দুধ ও কিছু খাবারের উপরেই বেঁচে রয়েছে। লকডাউন শুরুর সময়ই আমার কাছে সেই দুধ অতটা সংগ্রহ করা ছিল না। আমাকে দয়া করে সাহায্য করুন। রাজস্থান থেকে উটের দুধ বা দুধের গুঁড়ো জোগার করে দিন।
'এর মধ্যেই ওই মায়ের আবেদনে সাড়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তাঁর কথাতেই ভারতীয় রেলের একটি ট্রেন ২০ লিটার উটের দুধ পৌঁছে দিল মায়ের কাছে। মোদী আলাদা করে এই ট্যুইটের কোনও জবাব না দিলেও, ভারতীয় রেলকে তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। ওড়িশা রাজ্য সড়ক নিগমের সিএমডি অরুণ বোথরা বলেছেন, 'আমি এমন ট্যুইট দেখেই রাজস্থানের পশ্চিম ভারতীয় রেলের সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় রেলের কাছে সহায়তা চাই।' এর পরই ভারতীয় রেলের তরফে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সেখান থেকে অনুমতি মেলার পরই সেই দুধ পৌঁছে দেওয়া হয় মুম্বইতে।
জানা গেছে,শনিবার ওই মহিলা প্রধানমন্ত্রীকে ট্যুইট করে জানান 'স্যর, আমার সাড়ে তিন বছরের সন্তান অটিজমে ভুগছে। ওর নানা খাবারে ভয়ানক অ্যালার্জি রয়েছে। ও শুধু উটের দুধ ও কিছু খাবারের উপরেই বেঁচে রয়েছে। লকডাউন শুরুর সময়ই আমার কাছে সেই দুধ অতটা সংগ্রহ করা ছিল না। আমাকে দয়া করে সাহায্য করুন। রাজস্থান থেকে উটের দুধ বা দুধের গুঁড়ো জোগার করে দিন।
'এর মধ্যেই ওই মায়ের আবেদনে সাড়া দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। তাঁর কথাতেই ভারতীয় রেলের একটি ট্রেন ২০ লিটার উটের দুধ পৌঁছে দিল মায়ের কাছে। মোদী আলাদা করে এই ট্যুইটের কোনও জবাব না দিলেও, ভারতীয় রেলকে তিনি প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেন। ওড়িশা রাজ্য সড়ক নিগমের সিএমডি অরুণ বোথরা বলেছেন, 'আমি এমন ট্যুইট দেখেই রাজস্থানের পশ্চিম ভারতীয় রেলের সঙ্গে যোগাযোগ করি। ভারতীয় রেলের কাছে সহায়তা চাই।' এর পরই ভারতীয় রেলের তরফে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সেখান থেকে অনুমতি মেলার পরই সেই দুধ পৌঁছে দেওয়া হয় মুম্বইতে।


