বিবিপি নিউজ: পৃথিবী ছেড়ে না ফেরার দেশে চলে গিয়েছে মা। এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধ করতে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। ফলে বন্ধ পরিবহন ব্যবস্থা। আর তার মধ্যেই মর্মান্তিক খবর। তবে বাড়িতে পৌঁছানো কঠিন হয়ে যায় ওই জওয়ানের কাছে। কারন তাঁর পোস্টিং এরিয়া থেকে বাড়ি কম করে ১১ শ কিলোমিটার। এরপরেই বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেন।
জানা গেছে ওই জওয়ানের নাম সন্তোষ যাদব।
ছত্তিসগড়ের নকশাল প্রভাবিত বিজাপুরে পোস্টিং-এ রয়েছেন বছর ৩০-এর ওই জওয়ান। উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরের চুনারের শিখর গ্রামে থাকেন তাঁর পরিবার। সে ঠিক করেন, যেমন করেই হোক বাড়ি তাঁকে যেতেই হবে। বাবার পাশে থাকতে হবে এই সময়। সেইমত তিনি বেরিয়ে পড়েন। বিজাপুর থেকে চুনারের দূরত্ব ১ হাজার ১০০ কিলোমিটার। প্রথমে বিজাপুর থেকে একটা ধান নিয়ে যাওয়া গাড়িতে চড়ে তিনি পৌঁছন জগদলপুর। সেখান থেকে একটি মিনি ট্রাক ধরে কোন্দাগাঁও। এর মধ্যে বাধা দিয়েছে পুলিশ। কিন্তু তাদের সব বুঝিয়ে ফের রওনা দেন তিনি।
এরপরেই এক পুলিশ কর্মীর সাহায্যে একটি মেশিন ভর্তি ট্রাকে চড়ে পৌঁছন রায়পুর। রায়পুর থেকে ৮টি মালগাড়িতে চড়েন। চুনার স্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার হেঁটে পৌঁছন গঙ্গার ধারে। সেখান থেকে নৌকা ধরে গঙ্গা পার করে তারপর পৌঁছন গ্রামে। এই ক্ষেত্রে তাঁকে সাহায্য করেন তাঁর এক বন্ধু, যিনি আরপিএফ-এ কর্মরত। ৭ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে বাড়ি পৌঁছন ১০ এপ্রিল।
জানা গেছে ওই জওয়ানের নাম সন্তোষ যাদব।
ছত্তিসগড়ের নকশাল প্রভাবিত বিজাপুরে পোস্টিং-এ রয়েছেন বছর ৩০-এর ওই জওয়ান। উত্তরপ্রদেশের মির্জাপুরের চুনারের শিখর গ্রামে থাকেন তাঁর পরিবার। সে ঠিক করেন, যেমন করেই হোক বাড়ি তাঁকে যেতেই হবে। বাবার পাশে থাকতে হবে এই সময়। সেইমত তিনি বেরিয়ে পড়েন। বিজাপুর থেকে চুনারের দূরত্ব ১ হাজার ১০০ কিলোমিটার। প্রথমে বিজাপুর থেকে একটা ধান নিয়ে যাওয়া গাড়িতে চড়ে তিনি পৌঁছন জগদলপুর। সেখান থেকে একটি মিনি ট্রাক ধরে কোন্দাগাঁও। এর মধ্যে বাধা দিয়েছে পুলিশ। কিন্তু তাদের সব বুঝিয়ে ফের রওনা দেন তিনি।
এরপরেই এক পুলিশ কর্মীর সাহায্যে একটি মেশিন ভর্তি ট্রাকে চড়ে পৌঁছন রায়পুর। রায়পুর থেকে ৮টি মালগাড়িতে চড়েন। চুনার স্টেশন থেকে ৫ কিলোমিটার হেঁটে পৌঁছন গঙ্গার ধারে। সেখান থেকে নৌকা ধরে গঙ্গা পার করে তারপর পৌঁছন গ্রামে। এই ক্ষেত্রে তাঁকে সাহায্য করেন তাঁর এক বন্ধু, যিনি আরপিএফ-এ কর্মরত। ৭ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে বাড়ি পৌঁছন ১০ এপ্রিল।
