জ্যোতির্ময়ী রায়,কলকাতা: উত্তর কলকাতার একদিকে যেমন বনেদিয়ানার প্রাচুর্য লক্ষ্য করা যায়।সেখানে যেমন মোটা মোটা থাম আর আকাশচুম্বী জমিদারদের মস্ত বড় বড় রাজপ্রাসাদ দেখা যায়।ঠিক তার উল্টো দিকে ঘিঞ্জি এলাকা বলতে যা বোঝায় তাও পরিলক্ষিত হয়। আর সেই ঘিঞ্জি এলাকায় যারা বসবাস করেন, কলকাতার জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকের বেশি মানুষের সেখানে বসবাস। তাই স্বাভাবিকভাবেই উত্তর কলকাতা শুধু মাত্র জনঘনত্বের নিরিখে নয়। এর পাশাপাশি আছে রাজ্যের সব থেকে বড় দুই ব্যবসায়িক স্থল। তাহলো বড়বাজার ও তার সংলগ্ন পোস্তা। তাই সামগ্রিকভাবে দেখতে গেলে এই চিত্রটা স্পষ্ট করে দেয় যে এই অঞ্চলে শুধুমাত্র রাজ্যের বাসিন্দা নয়। এখানে বসবাস করেন বাংলার পার্শ্ববর্তী রাজ্য বিহার উড়িষ্যা ঝাড়খন্ড সহ অন্যান্য রাজ্যের মানুষজন।এরকম এক জনঘনত্বপূর্ণ এলাকায় করোনার মত মারন ভাইরাস থাবা বসাবে না তা বলাই বাহুল্য।
এই মুহূর্তে সারা রাজ্য জুড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ছশোর অধিক মানুষ। মৃত্যুর সংখ্যাটাও মানুষের মনে আরও বেশি করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে।এহেন পরিস্থিতিতে উত্তর কলকাতার গণেশ টকিজ পাথুরিয়াঘাটা গিরিশ পার্ক বিবেকানন্দ রোড নতুন বাজার জোড়াবাগান বিডন স্ট্রিট হাতিবাগান শোভাবাজার সহ শ্যামবাজার একপ্রকার করোনার আঁতুড়ঘর তৈরি হয়েছে।এই সমগ্র অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রায় ঘরে ঘরে করোনা হওয়ায় আতঙ্কের প্রহর গুনছে।এর পাশাপাশি করোনা আক্রমণের প্রথম দিকে রাজ্য সরকারের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী শশী পাঁজা সহ অন্যান্য বিধায়ক ও কাউন্সিলরদের সহযোগিতা দেখা যাচ্ছিল কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে ততই রাজ্য সরকারের উদাসীনতা প্রকট হয়েছে। তাই এহেন পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারের উদাসীনতাই করোনার মত মারণব্যাধি যে ওই অঞ্চলকে গ্রাস করেছে সেই নিয়ে সরব হয়েছে এলাকার মানুষ। আবার কেউ কেউ বলছে,"সমগ্র রাজ্যজুড়ে যে করোনা সংক্রামনের সংখ্যা ও মৃতের সংখ্যা তা সঠিক নয়। কেননা শুধুমাত্র উত্তর কলকাতাতেই সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান ছাপিয়ে যাবে।সর্বপরি রাজ্যের রাজধানী কলকাতার মতো জায়গায় সরকারের এমন উদাসীনতা যখন প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে, তাহলে গ্রামস্তরে এই মারন ভাইরাস কতটা থাবা বসিয়েছে তাও কিন্তু আতঙ্কের অন্য একটা দিক।"
এই মুহূর্তে সারা রাজ্য জুড়ে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে প্রায় ছশোর অধিক মানুষ। মৃত্যুর সংখ্যাটাও মানুষের মনে আরও বেশি করে আতঙ্কের সৃষ্টি করছে।এহেন পরিস্থিতিতে উত্তর কলকাতার গণেশ টকিজ পাথুরিয়াঘাটা গিরিশ পার্ক বিবেকানন্দ রোড নতুন বাজার জোড়াবাগান বিডন স্ট্রিট হাতিবাগান শোভাবাজার সহ শ্যামবাজার একপ্রকার করোনার আঁতুড়ঘর তৈরি হয়েছে।এই সমগ্র অঞ্চলের বাসিন্দারা প্রায় ঘরে ঘরে করোনা হওয়ায় আতঙ্কের প্রহর গুনছে।এর পাশাপাশি করোনা আক্রমণের প্রথম দিকে রাজ্য সরকারের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী শশী পাঁজা সহ অন্যান্য বিধায়ক ও কাউন্সিলরদের সহযোগিতা দেখা যাচ্ছিল কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে ততই রাজ্য সরকারের উদাসীনতা প্রকট হয়েছে। তাই এহেন পরিস্থিতিতে রাজ্য সরকারের উদাসীনতাই করোনার মত মারণব্যাধি যে ওই অঞ্চলকে গ্রাস করেছে সেই নিয়ে সরব হয়েছে এলাকার মানুষ। আবার কেউ কেউ বলছে,"সমগ্র রাজ্যজুড়ে যে করোনা সংক্রামনের সংখ্যা ও মৃতের সংখ্যা তা সঠিক নয়। কেননা শুধুমাত্র উত্তর কলকাতাতেই সরকারের দেওয়া পরিসংখ্যান ছাপিয়ে যাবে।সর্বপরি রাজ্যের রাজধানী কলকাতার মতো জায়গায় সরকারের এমন উদাসীনতা যখন প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে, তাহলে গ্রামস্তরে এই মারন ভাইরাস কতটা থাবা বসিয়েছে তাও কিন্তু আতঙ্কের অন্য একটা দিক।"