বিবিপি নিউজ: দেশের ইতিহাসে আজ ২০ মার্চ ঐতিহাসিক দিন হিসেবে মনে রাখবেন দেশবাসী। দীর্ঘ সাত বছর নানা টালবাহানার পর অবশেষে আজ কাকভোরে ফাঁসির কাঠে ঝুললেন নির্ভয়া কান্ডে চার দোষী।
গণধর্ষণ ও হত্যার দায়েষ দোষী সাব্যস্ত মুকেশ, অক্ষয়, বিনয় এবং পবনকে শুক্রবার ভোরেই ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হল, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল গোটা দেশ। গত সাত বছর ধরে আইনের লড়াই চালিয়ে যেতে হয়েছে নির্ভয়ার বাবা-মাকে, দিতে হয়েছে ধৈর্য্যের পরীক্ষাও। অবশেষে ন্যায়বিচার পেলেন নির্ভয়া।
ফাঁসির একদিন আগে বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টও আবেদন করে বাঁচার চেষ্টা করে অপরাধীরা। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যায়। নজিরবিহীনভাবে একসঙ্গে ৪ আসামিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয় দিল্লির তিহার জেলে। এই দীর্ঘ সাত বছর আইনের পথ লড়াই করলেন সীমা কুশওয়াহা।
যিনি নিজের পেশার খাতিরে নয়, দীর্ঘদিন এই মামলা লড়েছেন শুধু মানবিকতার খাতিরে।
সাত বছর ধরে নির্ভয়ার পরিবারের সুখ দুঃখের সঙ্গী ছিলেন। নির্ভয়ার বাবা-মায়ের কাছ থেকে মামলা লড়ার জন্যে একটি টাকাও পারিশ্রমিক নেননি তিনি। ৪ আসামিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সঙ্গে সঙ্গে টুইটারে অসংখ্য মানুষ অভিনন্দনের বন্যায় ভাসিয়ে দিয়েছেন ওই আইনজীবীকে। শুক্রবার দিনভর টুইটারে একজনই 'হিরো', সীমা কুশওয়াহা। তিহার জেলে ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সীমা কুশওয়াহাকে সবচেয়ে আগে অভিনন্দন জানান নির্ভয়ার মা আশা দেবী।
গণধর্ষণ ও হত্যার দায়েষ দোষী সাব্যস্ত মুকেশ, অক্ষয়, বিনয় এবং পবনকে শুক্রবার ভোরেই ফাঁসিতে ঝুলিয়ে দেওয়া হল, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল গোটা দেশ। গত সাত বছর ধরে আইনের লড়াই চালিয়ে যেতে হয়েছে নির্ভয়ার বাবা-মাকে, দিতে হয়েছে ধৈর্য্যের পরীক্ষাও। অবশেষে ন্যায়বিচার পেলেন নির্ভয়া।
ফাঁসির একদিন আগে বৃহস্পতিবার দিল্লি হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টও আবেদন করে বাঁচার চেষ্টা করে অপরাধীরা। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা বিফলে যায়। নজিরবিহীনভাবে একসঙ্গে ৪ আসামিকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয় দিল্লির তিহার জেলে। এই দীর্ঘ সাত বছর আইনের পথ লড়াই করলেন সীমা কুশওয়াহা।
যিনি নিজের পেশার খাতিরে নয়, দীর্ঘদিন এই মামলা লড়েছেন শুধু মানবিকতার খাতিরে।
সাত বছর ধরে নির্ভয়ার পরিবারের সুখ দুঃখের সঙ্গী ছিলেন। নির্ভয়ার বাবা-মায়ের কাছ থেকে মামলা লড়ার জন্যে একটি টাকাও পারিশ্রমিক নেননি তিনি। ৪ আসামিকে ফাঁসিতে ঝোলানোর সঙ্গে সঙ্গে টুইটারে অসংখ্য মানুষ অভিনন্দনের বন্যায় ভাসিয়ে দিয়েছেন ওই আইনজীবীকে। শুক্রবার দিনভর টুইটারে একজনই 'হিরো', সীমা কুশওয়াহা। তিহার জেলে ফাঁসি কার্যকর হওয়ার পর সীমা কুশওয়াহাকে সবচেয়ে আগে অভিনন্দন জানান নির্ভয়ার মা আশা দেবী।